Silver Pomfret Whole (রূপচাঁদা মাছ আস্ত)

TN4 Agro

Silver Pomfret Whole (রূপচাঁদা মাছ আস্ত)
  • Silver Pomfret Whole (রূপচাঁদা মাছ আস্ত)_img_0

Silver Pomfret Whole (রূপচাঁদা মাছ আস্ত)

990 BDT1,100 BDTSave 110 BDT
1

রূপচাঁদা মাছের উপকারিতা :

১. রূপচাঁদা মাছ শিশুর মস্তিষ্কের বিকাশ ঘটায়। শিশুদের মস্তিষ্কের বিকাশে সহায়ক পদার্থগুলোর মধ্যে একটি হলো রূপচাঁদা মাছের ভিতরের তেল। এই মাছ এবং এই মাছের তেল স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। তাই শিশুদের জন্য রূপচাঁদা মাছ খুবই কার্যকরী।

২. রূপচাঁদা মাছ হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। রূপচাঁদা মাছের মধ্যে ওমেগা-থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড থাকায় রূপচাঁদা মাছ আমাদের হৃৎযন্ত্রের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। হৃদরোগের অন্যতম কারণ হলো রক্তনালিতে দাগ। রূপচাঁদা মাছে ওমেগা-থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড থাকায় দাগগুলো বিকাশ থেকে নিয়ন্ত্রণ এবং প্রতিরোধে সহায়তা করে থাকে।

৩. রূপচাঁদা মাছ আমাদের রক্তশূন্যতা দূর করে। রূপচাঁদা মাছে আয়রন আছে। আয়রনের কাজ হলো পুনরায় হিমোগ্লোবিন তৈরি এবং পুনরুৎপাদন করতে সহায়তা করা। HB হিমোগ্লোবিন এরিথ্রোসাইট (লোহিত রক্তকণিকা) এর স্বাভাবিকতা নির্ধারণের দায়িত্বে নিয়োজিত, যা আমাদের রক্তস্বল্পতা দূর করতে সাহায্য করে।

৪. রূপচাঁদা মাছ আমাদের স্ট্রোক প্রতিরোধে সাহায্য করে। রূপচাঁদা মাছে থাকা ওমেগা-থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড স্ট্রোক প্রতিরোধে খুবই উপকারী। রূপচাঁদা মাছ ২১% পর্যন্ত স্ট্রোক ইমালসন এবং ৫০% পর্যন্ত স্ট্রোকের তীব্রতা হ্রাস করতে সক্ষম। এ ছাড়াও স্ট্রোক প্রতিরোধের পাশাপাশি রূপচাঁদা আমাদের স্নায়ুর প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।

৫. রূপচাঁদা মাছ আমাদের শরীরের ইমিউনসিস্টেমকে শক্তিশালী করে। শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এ ছাড়া রূপচাঁদা মাছ দ্বারা উৎপাদিত ভিটামিন ডিতে থাকা ক্যালসিট্রিওলের উপাদান ইমিউনসিস্টেম মডুলেটরের জন্যও কাজ করতে পারে।

৬. রূপচাঁদা মাছ স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়। স্তন ক্যান্সার এমন একটি রোগ যা নিরাময় খুবই কঠিন। সুতরাং এই ক্যান্সার এড়াতে হলে কিছু পদক্ষেপ নিতে হয়। এই পদক্ষেপ অনেক উপায়ে নেওয়া যায়। যেমন নিয়মিত রূপচাঁদা মাছ খাওয়া। রূপচাঁদা মাছ ক্যান্সারের কোষ বৃদ্ধিতে বাধা দেয়।

৭. রূপচাঁদা মাছ আমাদের অস্টিও ম্যালেশিয়া রোগ দূর করে। অস্টিও ম্যালেশিয়া এমন একটি রোগ, যা মানবদেহের টিস্যুকে আক্রমণ করে। এই রোগটি আমাদের হাড়কে দুর্বল করে এবং খুব সহজেই ভাঙতে সাহায্য করে। এই রোগের সমাধান হলো নিয়মিত রূপচাঁদা মাছ খাওয়া। কারণ রূপচাঁদা মাছে প্রচুর ভিটামিন ডি রয়েছে।